বাংলাখবর
হামাসের সক্ষমতায় বিস্মিত ইসরায়েল, কী ঘটছে ফিলিস্তিনে
বাংলা খবর ডেস্ক : ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাসের হামলায় ইসরায়েলে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩০০ জনে দাঁড়িয়েছে। অপরদিকে ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ২৩২ ফিলিস্তিনি। দুই পক্ষে আহত হয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ। হঠাৎ করে হামাসের এমন ভয়াবহ হামলায় স্তব্ধ ইসরায়েলের কর্মকর্তারা। এমনকি মোসাদের সাবেক প্রধান জানিয়েছেন, কী ঘটছে তার কোনো আভাসই ছিল না।
শনিবার দিনগত রাতেও ইসরায়েলের পক্ষ থেকে গাজায় এবং হামাসের পক্ষ থেকে ইসরায়েলে বোমা হামলা চলেছে বলে জানায় রয়টার্স। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘নিকৃষ্ট এই দিনের শক্তিশালী বদলা নেব আমরা।’
৫০ বছরে এমন ঘটনা দেখেনি ইসরায়েল
৫০ বছর আগের ইয়ম কিপ্পুর যুদ্ধের পর এটিই সর্বোচ্চ সংখ্যক ইসরায়েলি নিহতের ঘটনা। ১৯৭৩ সালের ওই যুদ্ধে আড়াই হাজারের বেশি ইসরায়েলি নিহত হন।
হামাস দাবি করেছে, গাজা থেকে শনিবার সকালে ইসরায়েলে ৫ হাজারের মতো রকেট ছুড়েছে তারা। অন্যদিকে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ২ হাজারের বেশি রকেট হামলার ঘটনা ঘটেছে।
ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ব্যর্থতা
হামলার পর এক ব্রিফিংয়ে ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্সের (আইডিএফ) মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিচার্ড হেচট বলেন, ‘হামাসের যোদ্ধারা প্যারাগ্লাইডার ব্যবহার করে স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে গাজা থেকে ইসরাইলে প্রবেশ করেছে।’
কর্নেল রিচার্ডের কথায় বোঝা গেছে, হামাস যে এভাবে আঘাত হানতে পারে ইসরাইলে, তা নিয়ে সম্ভবত অন্ধকারে ছিলেন নেতানিয়াহু! এছাড়া আইডিএফের কাছে হামলার বিষয়ে আগাম সতর্কতা ছিল কি না- এমন প্রশ্নের উত্তরও কৌশলে এড়িয়ে যান কর্নেল রিচার্ড।
দক্ষিণ ইসরায়েলের কিবুতজ অঞ্চলের এক বাসিন্দা গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এই এলাকায় হামাসের বন্দুকধারীরা মারাত্মক হামলা চালিয়েছে। অস্ত্রধারীরা ঘরে ঘরে তল্লাশি চালাচ্ছে। বাড়িঘরে গুলি চালাচ্ছে, আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে।’ তবে এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে হামাস বাহিনীর কমান্ডার মুহাম্মদ দেইফ এই হামলাকে ‘মহান বিপ্লব’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছেন, ‘এই হামলার মধ্য দিয়ে মহান বিপ্লবের সূচনা করা হলো।’
সবচেয়ে বেশি যে বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে তা হলো, ইসরায়েলের কথিত ‘নিরাপত্তাব্যবস্থার সক্ষমতা’। চ্যানেল-১২ টিভির এক আলোচনায় সংবাদ উপস্থাপক ড্যানি কুশমারোর দাবি, ‘আমরা গাজার সঙ্গে যে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছি, তা আগে জানতাম না! কোথায় আইডিএফ, কোথায় পুলিশ, কোথায় নিরাপত্তা?’
ইসরায়েলি নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান এলি মারনও বলেন, ‘এটা একটা বিশাল ব্যর্থতা।’ ইয়োম কিপ্পুর যুদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে সাবেক আইডিএফ গোয়েন্দাপ্রধান আমোস ইয়াডলিন বলেন, ‘এই আক্রমণ নিঃসন্দেহে বড় ধরনের গোয়েন্দা ব্যর্থতা। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ইসরায়েলকে শান্ত থাকতে হবে।’
কী ঘটেছে শনিবার
শনিবার (৭ অক্টোবর) গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ইসরায়েলের অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে আকস্মিক হামলা চালায়। এ সময় তারা বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে আটক করেন বা গুলি করে হত্যা করেন। এছাড়া অবৈধ বসতিস্থাপনকারী বেসামরিক অনেক মানুষকেও আটক করা হয়। গাজা ভূখণ্ড থেকে আকস্মিক ঝাঁকে ঝাঁকে রকেট এসে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থানে বিস্ফোরিত হতে শুরু করলে দিশাহারা হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। রকেট হামলার পাশাপাশি ফিলিস্তিনি বন্দুকধারীরা সীমান্ত অতিক্রম করে ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় ঢুকে পড়ে। জেরুজালেমসহ ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলজুড়ে বাসিন্দাদের সতর্ক করে সাইরেন বাজতে থাকে।
এই ঘটনার পর ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতি ঘোষণা করে এবং গাজায় পাল্টা হামলা চালায়। দুই পক্ষের হামলা এখনও অব্যাহত রয়েছে।ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখনও অনেক এলাকা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।
যা বলছে হামাস
ইসরায়েলে আকস্মিক হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য কিছু জানা যায়নি। তবে হামাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘আল-আকসা ফ্লাড’ নামে নতুন লড়াই শুরু করেছে তারা। ফিলিস্তিনের মুক্তি আন্দোলনের সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর দাবি, দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীকে বিতাড়িত করাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য। এ উদ্দেশ্যেই আকস্মিক আক্রমণের পথ বেছে নিয়েছে তারা।
হামাসের পলিটব্যুরোর প্রধান ইসমাইল হানিয়া এক টেলিভিশন বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলকে বারবার সতর্ক করেছি আমাদের আল-আকসা মসজিদ নিয়ে, আগুন নিয়ে না খেলতে। কিন্তু তারা শোনেনি।’
হামাসের একজন শীর্ষ নেতা জানিয়েছেন, তাদের জিম্মায় থাকা ইসরাইলি সেনাদের মুক্তি চাইলে আগে ইসরাইলে কারাবন্দী ফিলিস্তিনিদের ছাড়তে হবে।
হামাসের পলিটিক্যাল ব্যুরোর উপপ্রধান সালেহ আল-আরোওরি শনিবার বলেন, ‘আমাদের হাতে অনেক ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছেন, আটকও হয়েছেন অনেকে। এখনো লড়াই চলছে।’
হামাস জানিয়েছে যে, তারা যে সংখ্যক ইসরায়েলিকে জিম্মি করেছে সেটি ইসরায়েলের ধারণার চেয়েও অনেক বেশি।
ইসরায়েলের পাশে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতসহ পশ্চিমারা
ফিলিস্তিন-ইসরাইলের ‘যুদ্ধ পরিস্থিতি’ নিয়ে শনিবার (৭ অক্টোবর) বাইডেন বলেছেন, ‘ইসরাইলের নিজেকে এবং তার জনগণকে রক্ষা করার অধিকার রয়েছে। এটাই শেষ কথা। ইসরায়েলের প্রতি ওয়াশিংটনের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে। আর যেকোনো পরিস্থিতিতে তা অটুট থাকবে।’
বাইডেন বলেন, ‘ইসরাইলের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ কোনো পক্ষের জন্য চলমান আক্রমণগুলোকে কাজে লাগানো কিংবা সুবিধা চাওয়ার সময় এটা নয়। যা ঘটছে, বিশ্ব তা দেখছে।’
হামাসের এই হামলার পরই নিজের অফিসিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্ট করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই টুইটে হামাসের হামলার নিন্দা এবং এমন কঠিন মুহূর্তে ইসরায়েলের পাশে থাকার কথা জানিয়েছেন ভারতীয় তিনি।
নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘ইসরায়েলে সন্ত্রাসী হামলার খবরে বিষ্মিত হয়েছি। নিরীহ নিহত মানুষ ও তাদের পরিবারের প্রতি আমরা সমবেদনা এবং সহমর্মিতা প্রকাশ করছি। এমন কঠিন মুহূর্তে আমরা ইসরায়েলের পক্ষে আছি।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক, নেদারল্যান্ডসের মার্ক রুট্টে এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ হামাসের এ ‘অভিযানকে’ সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে অভিহিত করেছেন। তারাও এমন দুঃসময়ে ইসরায়েলের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, শনিবারের এ হামলার জন্য ইউরোপ ও পশ্চিমা দেশগুলো হামাসকেই দায়ী করছে। তবে এর পেছনের যে কাহিনী রয়েছে- সেটি কোনো পশ্চিমা নেতাই উল্লেখ করছেন না বলে জানিয়েছেন সংবাদমাধ্যমটির কূটনৈতিক এডিটর জেমস বায়ে।
ফিলিস্তিনের পক্ষে মুসলিম বিশ্ব
এদিকে অবরুদ্ধ গাজায় ভয়াবহ হামলা চালানোয় ইসরায়েলের প্রতি নিন্দা জানিয়েছে মুসলিম বিশ্ব।
তুরস্ক, ইয়েমেন, জর্ডান, লেবানন, ইরান, ইরাক, মরক্কোসহ বহু দেশ গাজায় ইসরায়েলের হামলার নিন্দা করেছে। এছাড়া তারা ফিলিস্তিনি জনগনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেছে।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেন, আমি সব পক্ষকে সংযম দেখানোর আহ্বান জানাই। তবে আমরা আল আকসা মসজিদের বিরুদ্ধে যেকোনো প্রচেষ্টার বিরোধিতা করে যাব।
এরই মধ্যে মিশর, সৌদি আরব, কাতারসহ বেশ কয়েকটি দেশের নেতারা ফিলিস্তিন পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছে।
হামাসের সক্ষমতায় বিস্মিত ইসরায়েল!
ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সাবেক প্রধান এফরাইম হালেভি শনিবার সিএনএনের ওল্ফ ব্লিটজারকে এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, হামাস যোদ্ধারা শনিবার ইসরায়েলে হাজার হাজার রকেট নিক্ষেপ করেছে। ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তারা যে পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে তার সংখ্যা তিন হাজারেরও বেশি। এটি আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে কল্পনার বাইরে। আমরা জানতাম না যে তাদের কাছে এই পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। আমরা অবশ্যই কখনও আশা করিনি যে, তারা এমন কার্যকর কিছু করতে পারবে।
হালেভি আরও বলেন, শনিবার সকালে ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা যে পরিমাণ রকেট নিক্ষেপ করেছে তা 'আগে কখনো দেখা যায়নি। তিনি বলেন, এটি একটি ‘অনন্য হামলা’ এবং ‘প্রথমবারের মতো’ গাজা ইসরায়েলের গভীরে প্রবেশ করতে এবং গ্রামগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়েছে। একটি অপারেশন হিসাবে, এটি অত্যন্ত সফল ছিল, দুর্ভাগ্যবশত, আমি মনে করি এটি খুবই ভালভাবে সমন্বিত ছিল।
হ্যালেভি বলেন, তিনি সন্দেহ করছেন যে রকেটগুলি সমুদ্রপথে চোরাচালানের পরে গাজা উপত্যকায় তৈরি করা হয়েছে এবং হামাস সম্ভবত ইসরায়েলি বাহিনীকে তাদের পরিকল্পনা আবিষ্কার করতে না দিয়ে পরীক্ষামূলক প্রশিক্ষণও করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি বলেন, কী ঘটছে সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণাই ছিল না।
যুদ্ধ কোনদিকে যাবে?
ইসরায়েলের প্রতি বাইডেনের দ্যর্থহীন মন্তব্য ভিন্নভাবে দেখছেন অনেক বিশ্লেষক। তাদের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের এমন অবস্থান ইসরায়েলকে আরও আগ্রাসী করে তুলবে এবং হামাসও বসে থাকবে না। সার্বিকভাবে যার ফল হবে ভয়াবহ। এছাড়া পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিও এই সংঘাতের জন্য দায়ী বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক ইলেক্ট্রনিক ইন্তিফাদা ওয়েবসাইটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আলী আবুনিমাহর মতে, ইসরাইলের প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্টের দ্ব্যর্থহীন সমর্থন চলমান পরিস্থিতিকে আগামী দিনে আরও সহিংসতার দিকে নিয়ে যাবে।
এছাড়া যদি যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যের অনুরোধে মধ্যস্ততা করে ও হামলা বন্ধের প্রয়াস চালায়, তাহলে সেটিও অনেকটাই কঠিন হবে। কারণ বাইডেনের সঙ্গে নেতানিয়াহুর সম্পর্ক একেবারে তলানিতে রয়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে ইসরাইলকে গাজায় ‘সর্বাত্মক হামলা’ চালানো থেকে বিরত রাখতে চাপ দেয়াও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে কঠিন হবে বলে মনে করছেন অনেকে।
আল-জাজিরার সাংবাদিক অ্যালান ফিশারের মতে, ‘নেতানিয়াহু এবং বাইডেনের মধ্যে সম্পর্ক ভালো নয়। বাইডেন প্রায় তিন বছর ধরে ক্ষমতায় থাকলেও এখন পর্যন্ত ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীকে তিনি হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানাননি; নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্টের ক্ষমতায় আসার প্রথম বছরেই সাধারণত যা ঘটার কথা।’
নেতানিয়াহু বলেছেন, ইসরাইল 'দীর্ঘ ও কঠিন যুদ্ধ' শুরু করছে।
এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী নিজেই দুর্নীতিবাজ : টিউলিপকে ইলন মাস্ক
দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী নিজেই দুর্নীতিবাজ : টিউলিপকে ইলন মাস্ক
অবশেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ইসরায়েল-হামাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ইসরায়েল-হামাস
টিউলিপের পদত্যাগ: এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
টিউলিপের পদত্যাগ: এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটেনের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক
ব্রিটেনের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক
পাকিস্তানে বিশাল এক স্বর্ণের খনির সন্ধান
পাকিস্তানে বিশাল এক স্বর্ণের খনির সন্ধান
বাংলাদেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যা বললেন ভারতীয় সেনাপ্রধান
বাংলাদেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যা বললেন ভারতীয় সেনাপ্রধান
এবার ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি দিলেন কানাডার প্রবীণ রাজনীতিবিদ
এবার ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি দিলেন কানাডার প্রবীণ রাজনীতিবিদ
জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত, সুনামি সতর্কতা জারি
জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত, সুনামি সতর্কতা জারি
ভারতীয় মুদ্রার দরপতনে আবার রেকর্ড, প্রতি ডলারে মিলছে ৮৬ রুপি
ভারতীয় মুদ্রার দরপতনে আবার রেকর্ড, প্রতি ডলারে মিলছে ৮৬ রুপি
মাদুরোকে গ্রেপ্তারে আড়াই কোটি ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
মাদুরোকে গ্রেপ্তারে আড়াই কোটি ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ট্রাম্পের জবরদখল হুমকির মধ্যে ট্রাম্প জুনিয়রের গ্রিনল্যান্ড সফর
ট্রাম্পের জবরদখল হুমকির মধ্যে ট্রাম্প জুনিয়রের গ্রিনল্যান্ড সফর
ট্রাম্পের উদ্ভট দাবি, ট্রুডোর তীব্র প্রতিক্রিয়া
ট্রাম্পের উদ্ভট দাবি, ট্রুডোর তীব্র প্রতিক্রিয়া